জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ঈদের আগের রাতে প্রকাশিত হয় ১৫-১৬ অনার্স শেষ বর্ষের ফলাফল এতে ২৮% ফেইল করে। তাই এই নিয়ে সোশ্যালমিডিয়ায় আপত্তি উঠে। এতে অভিযোগ করে একজন দাবি করে ১০০% নিশ্চিত যে পরিক্ষার খাতা না দেখে রেজাল্ট দিয়েছে না হলে একই কলেজে একই সাবজেক্ট সবাই ফেল করার কথা না। দেবিদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজের একজন পরিক্ষার্থী বলেন, উক্ত কলেজে ব্যবস্থাপনা বিভাগের সবাই ব্যাংক ম্যানেজম্যান্ট এ ফেল করেছে।দেখা যাচ্ছে এই রকম ম্যানেজমেন্টে প্রায় কলেজে ফেল। এই রকম সব কলেজের একই অবস্থা চট্টগ্রাম কলেজের ইতিহাস বিভাগের কফিল উদ্দিন নামে এক শিক্ষার্থী বলেন ইতিহাসে একই বিষয় এত ফেল আগে কোন ইয়ারে হয়নি এটা এক প্রকার খামখেয়ালী। আরেকজন লেখেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নিঃসন্দেহে গেইম খেলছে। নাহলে কিভাবে একই কলেজে একই বিষয়ে এত ফেল আসে। যেটা অনেক কলেজে হয়েছে।
মুরাদ নানে এক শিক্ষার্থী বলেঃ- যেটাতে ফেল করার কথা নয় নিঃসন্দেহে সেটাতে ফেল দিয়ে কত স্টুডেন্টের স্বপ্নকে গলাটিপে হত্যা করলো তা কি ন্যাশনাল ভার্সিটি খবর রাখছে?
উল্লেখ যে ২০১৯ এ পরীক্ষা শুরু হলে ও করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২১ এ এসে শেষ হয়। ফলে
দীর্ঘ বিরতিতে থেকে পড়াশোনা থেকে বিরত থাকায় এবং মহামারীর এই বিপর্যস্ত পরিস্থিতিতে লড়াই করে টিকে থাকা শিক্ষার্থীদের অনেক মানসিক চাপ নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়েছিল। ৪ বছরের কোর্স ৬ বছর সময় নেওয়ায় চাকরির বয়স কমে যাচ্ছে, অনেকেই পরিবারের বোঝা হয়ে দাড়িয়েছে। হতাশাগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে।এমতাবস্থায় শিক্ষামন্ত্রনালয়ের সহায়ক পূর্ণ সিদ্ধান্ত কাম্য ছিল মন্তব্য করেন একদল শিক্ষার্থী তারা সোশ্যালমিডিয়ায় একটি গ্রুপ খুলে সেখানে আহব্বান করতে দেখা যায়।