1. hmgrobbani@yahoo.com : admin :
  2. news@soroborno.com : Md. Rabbani : Md. Rabbani
  3. sayefrahman7@gmail.com : Sayef Rahman : Sayef Rahman
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩, ০৭:১৬ অপরাহ্ন

গীতিকার ফজল-এ খোদা আর নেই

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৪ জুলাই, ২০২১

‘সালাম সালাম হাজার সালাম’ কালজয়ী এ গানের গীতিকার ফজল-এ খোদা আর নেই। রোববার (৪ জুলাই) ভোর ৪টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন)।

৮১ বছর বয়সী এই গীতিকার করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। তিনি তিন পুত্র, স্ত্রী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাকে রায়ের বাজার কবরস্থানে দাফন করা হবে।

বাংলাদেশ বেতারের সাবেক পরিচালক এই গুণী মানুষটির জন্ম ১৯৪১ সালের ৯ মার্চ, পাবনার বেড়া থানার বনগ্রামে। বাবা মুহাম্মদ খোদা বক্স এবং মা মোসাম্মাৎ জয়নবুন্নেছার ঘরে জন্ম নেওয়া তাদের প্রথম সন্তান ফজল-এ-খোদা।

গীতিকারের ছেলে ওয়াসিফ-এ-খোদা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ওয়াসিফ-এ-খোদা নিজে, তার মা এবং স্ত্রীও করোনায় আক্রান্ত। এর মধ্যে তার মা করোনা আক্রান্ত হয়ে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

বিবিসির জরিপে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলা গানের তালিকায় সেরা ২০ গানের মধ্যে ১২তম স্থানে রয়েছে ফজল-এ-খোদার লেখা ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’ গানটি।

ফজল-এ-খোদার লেখা গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ‘যে দেশেতে শাপলা শালুক ঝিলের জলে ভাসে’, ‘ভালোবাসার মূল্য কতো, আমি কিছু জানি না’, ‘কলসি কাঁধে ঘাটে যায় কোন রূপসী, ‘বাসন্তী রং শাড়ি পরে কোন রমণী চলে যায়, ‘আমি প্রদীপের মতো রাত জেগে জেগ’ ‘প্রেমের এক নাম জীবন’, ‘বউ কথা কও পাখির ডাকে ঘুম ভাঙেরে, ‘খোকন মণি রাগ করে না’।

তিনি বেতারে গীতিকার হিসেবে তালিকাভুক্ত হন ১৯৬৩ সালে। ১৯৬৪ সালে টেলিভিশনে গীতিকার হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ছড়াকার হিসেবে লেখালেখি শুরু করেছিলেন ফজল-এ-খোদা। দেশাত্মবোধক, আধুনিক, লোক সংগীত এবং ইসলামিক গান লিখে তিনি প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি