Warning: Creating default object from empty value in /home/khaledka/public_html/soroborno.com/wp-content/themes/DhakaMirror/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
ভূমিকম্পের পর তীব্র খাদ্য সংকট আফগানিস্তানে, শঙ্কা কলেরার ভূমিকম্পের পর তীব্র খাদ্য সংকট আফগানিস্তানে, শঙ্কা কলেরার – soroborno.com
  1. hmgrobbani@yahoo.com : admin :
  2. news@soroborno.com : Md. Rabbani : Md. Rabbani
  3. sayefrahman7@gmail.com : Sayef Rahman : Sayef Rahman
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:০৯ অপরাহ্ন

ভূমিকম্পের পর তীব্র খাদ্য সংকট আফগানিস্তানে, শঙ্কা কলেরার

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০২২

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর তীব্র খাদ্য ও আশ্রয়স্থলের সংকট দেখা দিয়েছে। একইসঙ্গে কলেরা প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা। খবর বিবিসি।


দেশটির পাকতিকা প্রদেশে সরেজমিন ঘুরে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছেন বিবিসির স্থানীয় প্রতিবেদক সেকেন্দার কেরমানি। গত বুধবারের (২২ জুন) ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এ প্রদেশটি।

এখন শতশত গৃহহীন পরিবাবারগুলোর আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা বেশি জরুরি। সামরিক হেলিকপ্টার আকাশে ঘুরছে। তারা আর আহতদের পরিবহন করছে না, প্রয়োজনীয় জিনিসি সরবরাহ করছে। এদিকে উদ্ধার অভিযান শেষ হওয়ার কথা জানিয়েছেন তালেবান কর্মকর্তারা।


আগা জান এবং তার বেঁচে থাকা এক ছেলে কাঠের লাঠির মধ্যে একটি বড় তেরপল দিয়ে খালি মাটিতে তাঁবু বানিয়েছেন। অন্য পরিবারগুলোও তাঁবু বাস করছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ির অবশিষ্টাংশগুলো দিয়ে পুনরায় ঘর নির্মাণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছেন তারা।

খালিদ জান, যার কাঁধে এখন পাঁচজন নাতি-নাতনির দায়িত্ব। শিশুগুলোর বাবা ও খালিদের ছেলে এই ভূমিকম্পে নিহত হয়েছেন। এছাড়াও খালিদের আরও দুই সন্তান নিহত হয়েছে।


একটি তাঁবুর নিচে বসে খালিদ বিবিসিকে বলেন, ‘আমাকে ছেড়ে তারা সবাই চলে গেছে। কিন্তু বাড়ি ও এখানকার সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি আর কখনই এগুলো পুনর্র্নিমাণ করতে পারব না।’

আফগান এবং আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলো ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করছে এবং প্রয়োজনীয় জিনিসি সরবরাহ সরবরাহ করছে। তবে এটি একটি বড় সংকটের সৃষ্টি করেছে। ইতোমধ্যে দেশটি ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতির শীর্ষে রয়েছে।


এ ঘটনার পর থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে কাজ শুরু করেছে জাতিসংঘ। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তা করছে সংস্থাটির কর্মীরা। চলমান পরিস্থিতি বিবেচনায় সম্ভাব্য কলেরা প্রাদুর্ভাবের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করছে সংস্থাটি।

হাবিব গুল গ্রামে নিহতদের স্মরণে প্রার্থনা করতে জড়ো হয়েছেন পুরুষরা৷ প্রায় ২৫০ জনসংখ্যার এই গ্রামে গত বুধবারের ভূমিকম্পে প্রায় ৫০ জন নিহত হয়েছেন। এখন জীবিত ব্যক্তিদের দিকে মনোযোগ দেওয়া দরকার এবং দ্রুত তাদের কাছে সাহায্য পৌঁছান প্রয়োজন।

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি