মৌলভীবাজার প্রতিনিধি::মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবে ভুক্তভোগী মোছাঃতাহিরুন নেছা ওরফে সিতারা বেগম গংরা পাল্টা সংবাদ করেছেন আজ ২৭ মার্চ দুপুরে।লিখিত বক্তব্য তিনি জানান-মৌরসীসুত্রে প্রাপ্ত স্বত্ব ও রেজিষ্টারী ক্রয়কৃত দলিলমূলে দখলীয় ভূমিতে দীর্ঘদিন যাবৎ তিনিসহ তারলন্ডন প্রবাসী ভাই আব্দুল মুহিত বসবাস করে আসছেন। মোঃ মোনশান আহমদ জিহান গংরা এলাকায় চিহিৃত চোর,অন্যায়-অত্যাচারী ও খারাপ প্রকিৃতির লোক।
তাদের বসতঘর থেকে গৃহপালিত ২টি গরুচুরি করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় জিহান মিয়া (২৯). ইহসান আহমদ (২০), রিয়াদ আহমদ জুয়েল (৩৫) ও শাহেল আহমদ (৩৫) আসামীকরে মৌলভীবাজার মডেল থানায় মামলা ( নং- ১৭/২৫৮) তারিখ-২২/০৮/২০২০ দায়ের করলে পুলিশ দীর্ঘ তদন্ত ও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ স্বাক্ষী প্রমাণ শেষে ঘটনার সত্যতা পেয়ে তাদেরকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র ( নং-৩৫, ১৭ ফেব্রুয়ারী-২০২১ইং) দাখিল করে।এ মামলায় সে ৪দিন জেল হাজতে ছিলো।
তিনি আরো জানান- স্থানীয় গন্যমান্য লোকজন একাধিকবার বৈঠকে বসার আহবান জানালেও তা আমলে নেয়নি। এমন যন্ত্রণা ও তাদের সহযোগীদের অত্যাচারে অতিষ্ট স্থানীয় লোকজন। প্রাপ্ত বয়স্ক জিয়ান মিয়া গংরা রেজিষ্টারী দলিলমূলে বসতবাড়ী লিখে দিয়েছেন। নাবালক ইহসান এর (মোকদ্দমা নং- ৬৪/২০১৩র্ইং, (পারি::অভিভাবকত্ব) আদালতের অনুমতি রয়েছে। সে আমাদের বসতবাড়ীতে জোরপূর্বক সন্ত্রাসী কায়দায় বসবাস করছে। গত ২৩ মার্চ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে যে সকল তথ্য উপস্থাপন করেছে তা সঠিক নয়। মূলতঃ আমাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৫জন। আব্দুল হাই পুতুল, তাহিরুন নেছা ওরফে সিতারা, মুহিত ওরফে মুকিদ, মা
হাজেরা বেগম, বাবা মদরিছ মিয়া সেখানে ১৮ জনকে লন্ডনে নিয়ে যাবার জন্য ভিসার আবেদন ও নাম পরিবর্তন করে লন্ডনে পাড়ি জমানোর বিষয়টি হাস্যকর ও বিভ্রান্তিকর। মূলত গরু চুরি মামলায় স্বাক্ষী প্রদান করায় প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে স্থানীয় লোকজনকে আসামী করে একাধিক মামলা ও অপপ্রচার করেছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- মোঃ মুজিব মিয়া, মোঃ নাহিদ মিয়া, আছাদ মিয়া, গিয়াস মিয়া,আজম মিয়া, মোঃ লিটন মিয়া, মকদ্দুছ মিয়া, ছনু মিয়া, জুমা আক্তার ও সুমা আক্তার প্রমুখ।