স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, বিএফ.৭ সাব-ভ্যারিয়েন্টটির সংক্রমণ ছড়ানোর ক্ষমতা বিএ.৫’র তুলনায় চার গুণেরও বেশি। এ কারণে বিএফ.৭ সাব-ভ্যারিয়েন্টটিকে বলা হচ্ছে আর-১৮। অর্থাৎ, বিএফ.৭ আক্রান্ত একজন ১৮ জনকে সংক্রমিত করতে পারে। এই সাব-ভ্যারিয়েন্টটির ইনকিউবিশন পিরিয়ড অনেক কম। অর্থাৎ, খুব কম সময়ের মধ্যে মানুষ আক্রান্ত হলেও অনেক দ্রুত সময়ে তা অন্যদের সংক্রমিত করতে পারে।
নতুন এই উপধরনকে অতিমাত্রায় সংক্রামক বলে জানালেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কোভিড-১৯ প্রতিরোধের অন্যতম মূল বিষয়। যেহেতু চিকিৎসা প্রটোকলে কোনো পরিবর্তন নেই তাই ভ্যারিয়েন্ট যাই হোক না কেনো মাস্ক পরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায়। একইভাবে ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমেও নিজের সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব।