Warning: Creating default object from empty value in /home/khaledka/public_html/soroborno.com/wp-content/themes/DhakaMirror/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
হারুন-সানজিদার বক্তব্য নেওয়া শেষ, এখন মামুনের পালা হারুন-সানজিদার বক্তব্য নেওয়া শেষ, এখন মামুনের পালা – soroborno.com
  1. hmgrobbani@yahoo.com : admin :
  2. news@soroborno.com : Md. Rabbani : Md. Rabbani
  3. sayefrahman7@gmail.com : Sayef Rahman : Sayef Rahman
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন

হারুন-সানজিদার বক্তব্য নেওয়া শেষ, এখন মামুনের পালা

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের তিন নেতাকে শাহবাগ থানায় ধরে নিয়ে নির্মমভাবে পেটানোর ঘটনায় পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ ও সানজিদা আফরিনের বক্তব্য নিয়েছে ডিএমপি গঠিত তদন্ত কমিটি। বক্তব্য নেওয়া হয়েছে মারধরের শিকার ছাত্রলীগ নেতাদের। একইসঙ্গে বারডেম হাসপাতালে ঘটনার দিন উপস্থিতদের বক্তব্যও নিয়ে তদন্ত কমিটি।


রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) আজিজুল হক মামুনের সঙ্গে এখনো কথা বলেননি। তবে মামুনের সঙ্গেও কথা বলবে এবং বক্তব্য নেবে তদন্ত কমিটি। শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে তদন্ত সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা সারাবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট সুত্র বলছে, ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী, বারডেম হাসপাতালের চিকিৎসক, নিরাপত্তাকর্মী ও অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। তাদের বক্তব্যগুলো যাচাই–বাচাই করে এই ঘটনায় কার কী ভূমিকা ছিল, সেটা নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজও বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে।


তদন্ত সূত্র জানায়, হাসপাতাল থেকে নেওয়ার পর শাহবাগ থানার ওসির কক্ষে আটকে ছাত্রলীগের তিন নেতাকে মারধর করে পুলিশ। এডিসি হারুনের নেতৃত্বে শাহবাগ থানার পরিদর্শক গোলাম মোস্তফাসহ বেশ কয়েক পুলিশ সদস্য ছাত্রলীগ নেতাদের মারধর করেন। তবে ঠিক কতজন পুলিশ মারধরে অংশ নিয়েছিলেন, সেটা নিশ্চিত হতে পারেনি কমিটি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কমিটির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘দ্বিতীয় দফায় সময় নেওয়ার পর আগামী মঙ্গলবারের (১৯ সেপ্টেম্বর) মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারিত রয়েছে। যাতে এই সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়া যায় আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। এখন শুধু এপিএস আজিজুল হক মামুনের বক্তব্য নেওয়া হলেই সব কাজ শেষ। এরপর প্রতিবেদন তৈরি করা হবে।’


রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনের সঙ্গে ডিএমপির রমনা বিভাগের এডিসি (ঘটনার পরে বরখাস্ত) হারুন অর রশিদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৯ সেপ্টেম্বর ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নেতাকে থানায় নিয়ে মারধর করা হয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, শাহবাগ থানায় ওসির কক্ষে এই মারধরে নেতৃত্ব দেন এডিসি হারুন।

এ ঘটনায় ১১ সেপ্টেম্বর এডিসি হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এর এক দিন পর শাহবাগ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) গোলাম মোস্তফাকেও বদলি করা হলেও এডিসি হারুনকে রংপুর রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়। এ ঘটনায় ১০ সেপ্টেম্বর ডিএমপি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি